শনিবার সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, এখন করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। এমনটা হওয়ার কথা ছিল, কারণ গত ২০ দিন বা তার আগে দেশে অস্বাভাবিক গরম ছিল। ওই সময়টায় আবহাওয়ায় হাই-হিউমিনিটি ছিল। প্রচণ্ড গরমে মানুষের ইমিউনিটি কমে যায়। ওই একই সময়ে আবার বিভিন্ন কারণে এক স্থান থেকে আরেক স্থানে মানুষের যাতায়াতও বেশি ছিল। ফলে করোনাভাইরাসেরও যাতায়াত ছিল মানুষের সাথে। মানুষই করোনাভাইরাস বহন করে। সে কারণে এখন করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে।
বাংলাদেশে করোনা প্রাদুর্ভাবের বর্তমান অবস্থা প্রসঙ্গে এই অণুজীববিজ্ঞানী বলেন, বর্তমান সময়ে দেখা যাচ্ছে, করোনাভাইরাস মানুষকে আক্রান্ত করলেও, তীব্রতা এবং আগ্রাসী ভূমিকা অনেকটাই কমে গেছে। অনেকেই ভাইরাসের আক্রান্ত হলেও তার মধ্যে ক্লিনিক্যাল কোনো সাইন দেখা যাচ্ছে না। অনেকেই আক্রান্ত হয়ে আবার নিজের অজান্তেই সুস্থও হয়ে যাচ্ছেন। এটা আমাদের জন্য ভালো এবং সুখবর। শীত মৌসুমের আগেই বাংলাদেশ থেকে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ অনেকটাই কমে যাবে।