দেশে ধর্ষণ বিরোধী আন্দোলনে ঢাকার শাহবাগে আন্দোলনকারী তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থী একটি বাম ছাত্র সংগঠনের নেতা সাজ্জাদ গাজীকে আগৈলঝাড়ায় কলেজ ছাত্রী ধর্ষণ মামলায় গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
থানা অফিসার ইনচার্জ মো. গোলাম সরোয়ার জানান, সোমবার সন্ধ্যায় একটি বন্দরের ঝাড়দারের মেয়ে ওই ছাত্রীকে (১৯) ঘরে একা পেয়ে ধর্ষণ করে উপজেলার আমবৌলা গ্রামের খোরশেদ আলম গাজীর ছেলে সাজ্জাদ গাজী (২৫)। আকস্মিক ছাত্রীর মা ঘরে ঢুকে মেয়েকে ধর্ষণের ঘটনা দেখে লোকজন ডাকলে স্থানীয়রা ধর্ষক সাজ্জাদকে আটক করে। এঘটনায় ধর্ষিতা ছাত্রীর মা বাদী হয়ে সোমবার রাতেই থানায় সাজ্জাদকে আসামি করে মামরা দায়ের করেন।
সূত্র মতে, দেশে সম্প্রতি ধর্ষণ বিরোধী আন্দোলনে ঢাকার শাহাবাগের একটি সভায় একটি বাম ছাত্র সংগঠনের পক্ষ থেকে ধর্ষণ বিরোধী আন্দোলন করে গত বুধবার বাড়ি আসে সাজ্জাদ। গ্রেফতারকৃত সাজ্জাদ ঢাকার তিতুমীর কলেজের অনার্স শেষ বর্ষের ছাত্র এবং বিবাহিত।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মাহাবুব আলম খান এজাহারের বরাত দিয়ে জানান, নওমুসলিম পরিবারের ধর্ষিতা কলেজছাত্রীর বাবা মারা যাবার পরে আর্থিক অনটনের কারণে তার মা একটি বন্দরে ঝাড়দারের কাজ করছেন। সেই কারণে ওই বন্দরে একটি ঘর ভাড়া নিয়ে দুই মেয়েসহ বসবাস করে আসছিলেন তিনি। তার মেয়ে স্থানীয় একটি কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী।
সূত্র: ইত্তেফাক
ধর্ষণ
দেশে ধর্ষণ বিরোধী আন্দোলনে ঢাকার শাহবাগে আন্দোলনকারী তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থী একটি বাম ছাত্র সংগঠনের নেতা সাজ্জাদ গাজীকে আগৈলঝাড়ায় কলেজ ছাত্রী ধর্ষণ মামলায় গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
থানা অফিসার ইনচার্জ মো. গোলাম সরোয়ার জানান, সোমবার সন্ধ্যায় একটি বন্দরের ঝাড়দারের মেয়ে ওই ছাত্রীকে (১৯) ঘরে একা পেয়ে ধর্ষণ করে উপজেলার আমবৌলা গ্রামের খোরশেদ আলম গাজীর ছেলে সাজ্জাদ গাজী (২৫)। আকস্মিক ছাত্রীর মা ঘরে ঢুকে মেয়েকে ধর্ষণের ঘটনা দেখে লোকজন ডাকলে স্থানীয়রা ধর্ষক সাজ্জাদকে আটক করে। এঘটনায় ধর্ষিতা ছাত্রীর মা বাদী হয়ে সোমবার রাতেই থানায় সাজ্জাদকে আসামি করে মামরা দায়ের করেন।
সূত্র মতে, দেশে সম্প্রতি ধর্ষণ বিরোধী আন্দোলনে ঢাকার শাহাবাগের একটি সভায় একটি বাম ছাত্র সংগঠনের পক্ষ থেকে ধর্ষণ বিরোধী আন্দোলন করে গত বুধবার বাড়ি আসে সাজ্জাদ। গ্রেফতারকৃত সাজ্জাদ ঢাকার তিতুমীর কলেজের অনার্স শেষ বর্ষের ছাত্র এবং বিবাহিত।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মাহাবুব আলম খান এজাহারের বরাত দিয়ে জানান, নওমুসলিম পরিবারের ধর্ষিতা কলেজছাত্রীর বাবা মারা যাবার পরে আর্থিক অনটনের কারণে তার মা একটি বন্দরে ঝাড়দারের কাজ করছেন। সেই কারণে ওই বন্দরে একটি ঘর ভাড়া নিয়ে দুই মেয়েসহ বসবাস করে আসছিলেন তিনি। তার মেয়ে স্থানীয় একটি কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী।
সূত্র: ইত্তেফাক