শনিবার, মে ৪, ২০২৪

বহুমুখী বৈশ্বিক মেরুকরণ আজ এক বাস্তবতা

পাঠক প্রিয়

সড়ক নিরাপদ প্রযুক্তিনির্ভর ও সমন্বিত সমাধান প্রয়োজন

ব্লুমবার্গ ফিলানথ্রপিস ইনিশিয়েটিভ ফর গ্লোবাল রোড সেফটি (বিআইজিআরএস) এর সহযোগিতায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এবং জনস্বাস্থ্য বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বৈশ্বিক...

অবিলম্বে দশম ওয়েজবোর্ড গঠনের দাবী সাংবাদিক সমাজের

সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে সাংবাদিক-শ্রমিক-কর্মচারীদের জন্য দশম ওয়েজবোর্ড গঠনের দাবী জানিয়েছেন। তারা আজ জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে ঢাকা সাব-এডিটর্স কাউন্সিলের দ্বি-বার্ষিক...

ডিপিএস এসটিএস স্কুল ঢাকার ২০২৩-২৪ সেশনের গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান

ডিপিএস এসটিএস সিনিয়র স্কুল অডিটোরিয়ামে আয়োজিত হয়েছে ডিপিএস এসটিএস স্কুল ঢাকার ক্লাস অব ২০২৪-এর গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান। স্কুল থেকে ২০২৩-২৪...

মে দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলেন প্রতিমন্ত্রী

'শ্রমিক-মালিক গড়বো দেশ; স্মার্ট হবে বাংলাদেশ’- এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সারা দেশে মহান মে দিবস পালিত হবে বলে জানিয়েছেন...

ঝালকাঠি অফিসার্স এসোসিয়েশনের আর্থিক অনুদান প্রদান

ঝালকাঠি জেলা অফিসার্স এসোসিয়েশন Love Share BD-US এর আর্থিক সহায়তায় ২৭ এপ্রিল ২০২৪ তারিখ শনিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের মাওলানা...
এম এ হোসাইন 
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ভালদাই ক্লাবে যে নীতি নির্ধারণী বক্তৃতা দিয়েছেন তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তিনি ঘোষণা করেন যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব বিশ্ব ব্যবস্থাপনা চাপিয়ে দেয়ার প্রবণতা আর গ্রহণযোগ্য নয়। তিনি পরামর্শ দেন যে বর্তমান ভূ-রাজনৈতিক বাস্তবতাকে মার্কিন নীতিনির্ধারকগন যেন মেনে নিয়ে তার স্বীকৃতি প্রদান করেন। তিনি জোর দিয়ে বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধ পশ্চিমারা রাশিয়ার উপর চাপিয়ে দিয়েছিল যা তাদের আধিপত্যবাদী বৈশ্বিক ব্যবস্থার সম্প্রসারণের জ্বাজ্জল্য প্রমাণ। এই যুদ্ধে রাশিয়ার কোন সাম্রাজ্যবাদী বা আঞ্চলিক উচ্চাকাঙ্ক্ষার অভিপ্রায় এখনো পরিলক্ষিত হয়নি। ১৯৯২ সালে, প্রাক্তন সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পর পরাশক্তি গুলোর মাঝে একটি চুক্তি হয়েছিল যে ন্যাটো নতুন আবির্ভূত প্রজাতন্ত্র গুলিকে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য পূর্বে তার সদস্যপথ বাড়াবে না। কিন্তু, পশ্চিমা শক্তিগুলো এই চুক্তি  লংঘন করেছে এবং ২০১৪ সালে পশ্চিমা সমর্থিত এক অভ্যুত্থানে জেলেনস্কি ইউক্রেনের ক্ষমতা এসেছিলেন। তিনি অবিলম্বে ইউক্রেন কে ইইউতে অন্তর্ভুক্ত করার প্রচেষ্টা শুরু করেন। যেহেতু, ইউক্রেন রাশিয়ার প্রভাব বলয়ের  মধ্যে পড়ে তাই রাশিয়া এর বিরোধিতা করে এবং বর্তমানে এই সংঘাতের দিকে নিয়ে যায়। প্রায় দুই বছরব্যাপী এই চলমান যুদ্ধে ইউক্রেনের অনেক বড় বড় শহর ধ্বংস হয়ে গেছে এবং কিছু অঞ্চল গণভোটের মাধ্যমে রাশিয়ান ফেডারেশনের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
ইউক্রেন  তার বহুল-প্রচারিত বসন্ত আক্রমণের পর দেখা গেছে যে তার আশানুরূপ অগ্রগতি লাভ হয়নি বরং দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধ চালিয়ে যাবার মত তার পর্যাপ্ত লোকবল ও যুদ্ধ সরঞ্জাম নেই। তাছাড়া ন্যাটো এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পর্যাপ্ত গোলাবারুদ ও যুদ্ধ সরঞ্জাম সরবরাহ করার অবস্থানে নেই। আমেরিকার ভিতরেই নীতিনির্ধারকগন যুদ্ধ চালিয়ে যাবার ঘোর বিরোধী। সুতরাং এটা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে যে ইউক্রেন এই যুদ্ধে হেরে গেছে।
রাশিয়াকে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার ফাঁদে ফেলে তার অর্থনীতিকে চেপে ধরার যে কৌশল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নিয়েছিল তা দৃশ্যত ভুল পদক্ষেপ হিসেবে উঠে এসেছে। ব্রিকস, নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক, এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার  ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক, ইত্যাদি পদক্ষেপ গুলো মূলত পশ্চিমাদের এই নিষেধাজ্ঞা, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান এবং সুইফটকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে অপব্যবহারের প্রত্যক্ষ ফল। পুতিন পশ্চিমা শক্তি দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থ দেশগুলো  কে সাহায্য করার জন্য জাতিসংঘের নিষ্ক্রিয়তারও সমালোচনা করেছেন। তিনি জাতিসংঘের সংস্কার ও ভারত, ব্রাজিল এবং দক্ষিণ আফ্রিকাকে নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব করেছেন। নিঃসন্দেহে এই প্রস্তাবের পিছনে একটি বড় পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায় যা ভূ-রাজনৈতিক বাস্তবতা ও কৌশলগত প্রভাব কে ইঙ্গিত করে।
ন্যাটোর সম্প্রসারণ রাশিয়ার জন্য একটি ভূ-কৌশলগত হুমকি স্বরূপ। চীন, দক্ষিণ চীন সাগরে তাদের ভূ-কৌশলগত শক্ত অবস্থানকে নিজেদের অধিকার হিসেবে দেখে। চীনের উন্নতি দেখিয়েছে যে এই দেশ অর্থনৈতিক  নিষেধাজ্ঞা বা বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রতিরোধ করার ক্ষমতা রাখে। বর্তমানে, রাশিয়ার সাথে চীনের কৌশলগত ঘনিষ্ঠ সহাবস্থান এবং বেল্ট এন্ড রোড ইনিশিয়েটিভ এর অধীনে অন্যান্য দেশের সাথে তার মজবুত  সম্পর্ক বর্তমান শতাব্দীতে যে কোন মানদণ্ডে সম্পূর্ণ ভিন্ন কৌশলগত  পদ্ধতির প্রতিনিধিত্ব করে। যখন পশ্চিমা মিত্রশক্তিরা  সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের নামে বহু জাতিকে ধ্বংস করে  চলছিল তখন চীন তার’ নরম শক্তি’ প্রয়োগের মাধ্যমে অনুন্নত রাষ্ট্রগুলোকে তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করে, তার কাঠামোগত এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের অংশীদার হয়েছে। এটি কেবল মধ্যপ্রাচ্য,  দক্ষিণ ও পূর্ব এশিয়ায় নয় আফ্রিকাতেও এর প্রভাব বাড়িয়েছে। চীনের এই উত্থান  পশ্চিমা শক্তির কাছে শঙ্কা ও উদ্বেগের জন্ম দিয়েছে। তাছাড়া, আফ্রিকায় বিশেষ করে পশ্চিম ও পূর্ব আফ্রিকায় এক এক করে পশ্চিমা মিত্রদের আধিপত্য হারানো পশ্চিমা যুগের সমাপ্তিও বটে।
 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের এই আগ্রাসী পররাষ্ট্রনীতির কারণে একটি কৌশলগত ব্লকের আবির্ভাব ঘটেছে যা পূর্ব এবং পশ্চিমের মাঝে এক বিভাজন রেখা একে দিয়েছে।মি: পুতিন জি-২০ সম্মেলন কে সমালোচনা করে বলেন, জি-২০ সম্মেলন মূলত  সদস্য দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক সমন্বয়ের জন্য সৃষ্ট কিন্তু বর্তমানে তার রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করার চেষ্টা চলছে। তিনি এর ভবিষ্যৎ নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। মধ্য প্রাচ্যে, যুক্তরাষ্ট্র তাদের স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার সৌদি আরবের সাথে সম্পর্কের টানাপোড়ন চলছে বেশকিছু সময় ধরে। তার উপর, চীনের মধ্যস্থতায় রিয়াদ-তেহরান এর কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন পশ্চিমাদের কাছে এক বজ্রাঘাত। মোহাম্মদ বিন সালমান যখন অতিরিক্ত তেল উত্তোলনের ব্যাপারে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের অনুরোধ উপেক্ষা করেন, তখনই নিশ্চিত হয়েছিল মধ্য প্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের আধিপত্য পতনমুখী।
সম্প্রতি জো বাইডেন চীনের বেল্ট এন্ড রোড ইনিশিয়েটিভ এর পাল্টা কৌশল হিসাবে মধ্যপ্রাচ্য এবং ইসরাইলের মধ্য দিয়ে একটি ট্রান্স-আটলান্টিক রুট তৈরির পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। কিন্তু, হামাস এবং ইসরাইলের মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যে সাম্প্রতিক যুদ্ধের দামামা এই পরিকল্পনার কবর দিয়েছে।
দক্ষিণ এবং পূর্ব এশিয়ায় চীনের প্রভাব ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র অন্তত এশিয়ায় চীন থেকে এক ধাপ পিছিয়ে আছে। যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্রাটেজিক অংশীদার রাষ্ট্রসমূহ যেমন: ভারত, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও অস্ট্রেলিয়া চীনের প্রভাব বলয়ের কাছে কৌশলগত চাপে রয়েছে। গত দুই দশক ধরে যুক্তরাষ্ট্র এশিয়ার রাষ্ট্রসমূহের সরকারের  সাথে অংশীদারিত্বের সম্পর্ক বজায় রেখে চলছিল কিন্তু চীন জনগণের সাথে জনগণের  সম্পর্কের নীতি বজায় রেখেছে যার ফল আজ তারা পাচ্ছে। ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়া বরাবর বলে যাচ্ছে  তারা শান্তিপূর্ণ সমাধান চায় কিন্তু পশ্চিমারা তাদের একগুয়ে নীতির কারণে আজ একটি জাতি ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে।
নিঃসন্দেহে, হামাস-ইসরাইল যুদ্ধে ইরানের যথেষ্ট সমর্থন রয়েছে। ইসরাইলের আগ্রাসী এবং উদ্ধ্যত পদক্ষেপ ফিলিস্তিনি জনগণের মাঝে চরম হতাশা এবং ক্ষোভ  কাজ করছিল যা হামাসের উপর এক ধরনের কৌশলগত চাপ সৃষ্টি করেছিল। তার পাশাপাশি ইরানের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক ইস্যু, শিয়া আধিপত্যশীল মধ্যপ্রাচ্য গঠন এবং ইসরাইল-সুন্নী রাষ্ট্র সমূহ বিশেষ করে সৌদি আরবের সম্পর্ক স্বাভাবিকরণ ভেস্তে  দেবার উদ্দেশ্যে এই “অপারেশন  আল-আকসা ফ্লাড”  শুরু করতে হয়। রাশিয়া এবং চীন অবশ্যই প্রস্তুত ছিল মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের সমর্থনে যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো আগ্রাসী পদক্ষেপের পাল্টা জবাব দিতে। যদিও ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠনগুলো কর্তৃক জিম্মি আটকের  ঘটনাটি এই যুদ্ধের এক ধরনের জটিল ডাইমেনশন দিয়েছে যা যুদ্ধকে দীর্ঘস্থায়ী করতে এবং অনুকূলে রাখতে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামীদের সহায়ক হবে। যুক্তরাষ্ট্র যদি উন্মাদমোখর নেতানিয়াহুর খপ্পরে পড়ে এই যুদ্ধে জড়ায় তাহলে এটাই হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য  বিশ্বের এক নম্বর পরাশক্তি থেকে পতনের কফিনে শেষ পেরেক ঠুকা।
(এম এ হোসাইন একজন রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক)।

সর্বশেষ সংবাদ

ইসলামী ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রা জমা বিষয়ক আলোচনা সভা

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির উদোগে বৈদেশিক মুদ্রা জমা বিষয়ক আলোচনা সভা ৩০ এপ্রিল ২০২৪, মঙ্গলবার ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে অনুষ্ঠিত...

মে দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলেন প্রতিমন্ত্রী

'শ্রমিক-মালিক গড়বো দেশ; স্মার্ট হবে বাংলাদেশ’- এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সারা দেশে মহান মে দিবস পালিত হবে বলে জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বীর...

অধাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে ফুলেল অভিনন্দন

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসি এর বোর্ড-এর সম্মানিত সদস্যবৃন্দ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন-এর চেয়ারম্যান অধাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে ফুলেল অভিনন্দন জানিয়েছেন। উল্লেখ্য, অধাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম শেয়ারবাজার...

বিকেএসপি কাপ ভলিবলে বিকেএসপি লাল দল চ্যাম্পিয়ন

১ম বিকেএসপি কাপ আমন্ত্রণমূলক আন্তর্জাতিক ভলিবল টুর্নামেন্ট-২০২৪ এ বিকেএসপি লাল দল চ্যাম্পিয়ন হয়েছে । আজ বিকেলে বিকেএসপির জিমন্যাশিয়ামে অনুষ্ঠিত উত্তেজনাপূর্ণ খেলাায় বিকেএসপি লাল দল ৩-০ (২৫-১৩,...

ডিপিএস এসটিএস স্কুল ঢাকার ২০২৩-২৪ সেশনের গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান

ডিপিএস এসটিএস সিনিয়র স্কুল অডিটোরিয়ামে আয়োজিত হয়েছে ডিপিএস এসটিএস স্কুল ঢাকার ক্লাস অব ২০২৪-এর গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান। স্কুল থেকে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে মোট ১১৪ জন শিক্ষার্থী গ্র্যাজুয়েশন...

জনপ্রিয় সংবাদ

সিভি এবং চাকুরী আবেদনের কিছু প্রয়োজনীয় টিপস

মানবসম্পদ বিভাগে কাজ করার বদৌলতে প্রতিনিয়ত নিত্য নতুন অভিজ্ঞতার সম্মুখে পরতে হয়। যার অধিকাংশই আসে সিভিকে কেন্দ্র করে। আমি সিরিজ আকারে সিভি এবং ক্যারিয়ার...

মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে তুরাগ থানা ছাত্রলীগ

তুরাগ থানা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক মোঃ আরিফ হাসান জানায়, গত ১১-০৮-২০২০ তারিখে ’আমার প্রাণের বাংলাদেশ’ নামক পত্রিকার অনলাইন সংস্করণে ‘রাজধানীর উত্তরা যুবলীগ নেতা নাজমুল হাসান...

 ফিনান্সিয়াল অ্যাসোসিয়েট পদে নিয়োগ জোরদার করলো মেটলাইফ বাংলাদেশ

ফিনান্সিয়াল অ্যাসোসিয়েট হিসেবে যোগদানে আগ্রহী প্রার্থীদের জন্য ডিজিটাল নিয়োগ প্ল্যাটফর্ম উন্মোচন করেছে মেটলাইফ বাংলাদেশে। অনন্য এই ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম আগ্রহী প্রার্থীদেরকে বাসা থেকেই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে...

২৩ কোটি বছরের পুরনো হিরকখণ্ড উদ্ধার!

দেখতে কি সুন্দর হিরকখণ্ডটি । শুক্রবার রাশিয়ার অ্যানাবার নদীর ধারে আলরোসার এবেলিয়াখ খনি থেকে উদ্ধার হয় এই হিরক খণ্ডটি। এখনও স্থির হয়নি হিরকখণ্ডটি পালিশ...